গবেষণা প্রস্তাবনা লেখার পদ্ধতি ও ধাপসমূহ ১। টাইটেল (Title): যদিও এই বিষয়টি গবেষনার প্রস্তাবনার একদম শুরুতে থাকে কিন্তু টাইটেল নির্ধারিত করা উচিত একদম শেষে। তার পিছনে বেশ কিছু যুক্তি রয়েছে। মূলত টাইটেল দ্বারা আপনার কাজ কোন বিষয়ে এবং আপনি আপনার কাজে কি কি বিষয়ে তুলে ধরতে চান তার একটি সামগ্রিক ধারনা পাওয়া যাবে। আরো সহজ করে বললে বলা যায় যে, আপনার গবেষনার ঊদ্দেশ্য সমূহের স্পষ্ট প্রতিফলন হবে টাইটেলে। আমার এক শিক্ষক ঠিক এই বিষয় নিয়ে বলেছিলেন, “তোমার গবেষনার টাইটেল এমন হতে হবে যাতে টাইটেলকে ভাঙ্গলে তোমার গবেষনার উদ্দেশ্য পাওয়া যাবে আবার তোমার গবেষনার উদ্দেশ্য সমূহকে জোড়া দিলে টাইটেল পাওয়া যাবে।“ তাই টাইটেল নির্ধারনের ক্ষেত্রে আপনি দুইটি পন্থা অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমত, সাহিত্য পর্যালোচনার ভিত্তিতে ঊদ্দেশ্য নির্ধারন করে একটি প্রাথমিক টাইটেল দিয়ে দিতে পারেন আপনার গবেষনার। যা পরবর্তীতে আপনার কাজের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করতে পারবেন। আর দ্বিতীয়ত হল সব কাজ শেষ করার পর কাজের সাথে সংশ্লিষ্টতা রেখে একটি টাইটেল দিয়ে দিবেন। তবে টাইটেল হতে হবে ‘সংক্ষিপ্ত অথচ দ্যোতক অর্থবহ’ । টাইটেল মূ...