অ্যাসকি কোড( ASCII Code) : ASCII এর পূর্ণরূপ হলো American Standard Code for Information Interchange । এটি বহুল প্রচলিত আলফানিউমেরিক কোড( Alphanumeric Code)। মাইক্রোকম্পিউটারে এ কোডের ব্যাপক প্রচলন রয়েছে ।এই কোড কম্পিউটার এবং ইনপুট/আউটপুটের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র (যেমনঃ কিবোর্ড, মাউস, মনিটর, প্রিন্টার ইত্যাদি) এর মধ্যে আলফানিউমেরিক তথ্য আদান প্রদানে ব্যবহৃত হয়। সর্বপ্রথম ১৯৬৩ সালে ANSI(American National Standard Institute) কর্তৃক আসকি কোড উদ্ভাবিত হয়, পরবর্তীতে ১৯৬৫ সালে রবার্ট উইলিয়াম বিমার ৭ বিটের আসকি কোড উদ্ভাবন করেন। ASCII কোড ২ প্রকার।যথাঃ ১. ASCII-7 ২. ASCII-8 1. ASCII-7: এটি ৭ বিটের কোড। বামদিকের ৩টি বিটকে জোন বিট এবং ডানদিকের ৪টি বিটকে নিউমেরিক বিট বলে। এ কোডের মাধ্যমে ২ ৭ =১২৮ টি অদ্বিতীয় চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়। 2. ASCII-8 এটি ৮ বিটের কোড। সর্ববামদিকের বিটটিকে প্যারিটি বিট এবং সর্বডানদিকের ৪টি বিটকে নিউমেরিক বিট বলে এবং মাঝের ৩ টি বিটকে জোন বিট বলে।...
১. (ক) বাংলাদেশ নদী, খাল,বিল, হাওর,বাঁওড়ে দেশ। ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই মিঠা পানির মাছের বৈচিত্র্য ধন্য এই দেশ। হয়তোবা এই কারণেই বাঙালির খাদ্যতালিকায় মাছ একটি প্রিয় বস্তু। তাই বাংলাদেশের মানুষকে মাছে ভাতে বাঙালি বলা হয়। (খ) একটি সমাজ গঠনে কৃষির ভূমিকাঃ কৃষিকে কেন্দ্র করেই আমাদের পরিবারের সূচনা হয়েছিল। আদিম যুগে মানুষ পশুপাখি শিকার করে অথবা গাছের ফলমূল আহরণ করে খাদ্য সংগ্রহ করত। বনের হিংস্র পশু পাখির আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য মানুষ সবসময় দলবদ্ধ হয়ে বাস করতো। নারীরা প্রথম আবিষ্কার করল যে বীজ থেকে নতুন চারা হয় এবং সেটি একই রকমের ফল দেয। একে একে তারা আবিষ্কার করে পশু পাখির মাংস ও গাছের ফল সিদ্ধ করে সুস্বাধু খাবার তৈরীর পদ্ধতি। তখন উৎপাদন ব্যবস্থার কেন্দ্র হয়ে পড়ল নারী। আর একজন কৃষাণী তার পছন্দমতো পুরুষ সঙ্গীকে নিয়ে শুরু করে সংসার। আর এভাবেই সমাজের ক্ষুদ্র একক পরিবারের সূচনা হয। মানুষ গুহায় থাকা বাদ দিয়ে শুরু করল ঘরবাড়ি তৈরি। এভাবে কিছু পরিবারের ঘরবাড়ি মিলে গ্রামের পত্তন হয়। মানুষ অন্যের চাইতে দক্ষতার পরিচয় দেওয়ায় শ্রম বিভাজন হলো।...
Thanks
ReplyDeleteThanks
DeleteTnx
Delete