বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
বর্তমানে আমাদের দেশে তারবিহীন টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি 4G কে বুঝানো হয়। এটি তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উত্তরসূরি। 4G প্রযুক্তি ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা অন্যান্য মোবাইল যন্ত্রে মোবাইল আল্ট্রা ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে। ২০১১-২০১২ সালের দিকে আসে 4G প্রযুক্তি, যা সমর্থন করে ইন্টারনেট প্রোটোকল ভিত্তিক প্যাকেট সুইচড্ নেটওয়ার্ক। টেলিকমিউনিকেশন 4G মোবাইল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড হলো সেলুলার ওয়্যারলেস সিস্টেম।
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যঃঃ
১. টেলিকমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেলুলার ওয়্যারলেস স্ট্যান্ডার্ড।
২. আইপি টেলিফোন ও উন্নত অ্যান্টেনা সিস্টেমের ব্যবহার। ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ প্রায় ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড।
৩. উচ্চগতির ফ্রিকোয়েন্সি। ফোর জি এর গতি থ্রি জি এর চেয়ে প্রায় ১০ গুন বেশি।
৪. গেমিং সেবা ও টেলিভিশনে অপেক্ষাকৃত উন্নতমানের ছবি এবং ভিডিও লিঙ্ক প্রদান।
৫. এইচডি মোবাইল টিভি ও ত্রিমাত্রিক ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা।
৬. মোবাইল ওয়েব সেবা আইপি নির্ভর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সিস্টেমে কাজ করে।
Comments
Post a Comment